You are currently viewing আধুনিক ইতিহাসের জনক কে
আধুনিক ইতিহাসের জনক কে

আধুনিক ইতিহাসের জনক কে

আধুনিক ইতিহাসের জনক কেআধুনিক ইতিহাসের জনক কেWho is the father of modern history?

আধুনিক ইতিহাসের জনক কে ? প্রিয় পাঠক বন্ধু চলুন জেনে নি বিস্তারিত, আধুনিক ইতিহাসের জনক হেরোডোটাস খ্রিস্টপূর্ব 484 – 425  “আধুনিক ইতিহাসের জনক” কে তা নিয়ে বিতর্ক আছে। তবে, দু’জন ব্যক্তিকে এই খেতাবের জন্য সবচেয়ে বেশি উল্লেখ করা হয়:

১. হেরোডোটাস:

  • প্রাচীন গ্রীক ঐতিহাসিক হেরোডোটাসকে (খ্রিস্টপূর্ব 484 – 425) “ইতিহাসের জনক” হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
  • তিনি “ইতিহাস” (Ἱστορίαι) নামক একটি বিখ্যাত গ্রন্থ রচনা করেন, যেখানে তিনি পারস্য-গ্রীক যুদ্ধ (খ্রিস্টপূর্ব 499-449) সহ বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনা লিপিবদ্ধ করেন।
  • হেরোডোটাস তার গবেষণায় সাক্ষ্যপ্রমাণ, সাক্ষাৎকার এবং ভ্রমণের মাধ্যমে সংগৃহীত তথ্য ব্যবহার করেন।
  • তিনি বিশ্বাস করতেন যে ঐতিহাসিক ঘটনাগুলি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এগুলি আমাদের বর্তমানকে ব্যাখ্যা করতে পারে।

২. লিওপোল্ড ফন র‌্যাংক:

  • জার্মান ঐতিহাসিক লিওপোল্ড ফন র‌্যাংক (1795-1886) “আধুনিক ইতিহাসের জনক” হিসেবেও পরিচিত।
  • তিনি “সমালোচনামূলক পদ্ধতি” নামে পরিচিত একটি নতুন ঐতিহাসিক পদ্ধতির বিকাশ ঘটিয়েছিলেন।
  • এই পদ্ধতি ঐতিহাসিক উৎসগুলির যথাযথ যাচাই এবং বিশ্লেষণের উপর জোর দেয়।
  • র‌্যাংক বিশ্বাস করতেন যে ঐতিহাসিকদের নিরপেক্ষ এবং বস্তুনিষ্ঠ হওয়া উচিত এবং তাদের ব্যক্তিগত পক্ষপাতকে প্রভাবিত করতে দেওয়া উচিত নয়।

উপসংহার:

  • হেরোডোটাস এবং লিওপোল্ড ফন র‌্যাংক উভয়ই ঐতিহাসিক গবেষণায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন।
  • হেরোডোটাসকে প্রায়শই “ইতিহাসের জনক” হিসেবে বিবেচনা করা হয় কারণ তিনি ঐতিহাসিক ঘটনা লিপিবদ্ধ করার জন্য একটি পদ্ধতিগত পদ্ধতির প্রবর্তক ছিলেন।
  • র‌্যাংককে “আধুনিক ইতিহাসের জনক” হিসেবে বিবেচনা করা হয় কারণ তিনি ঐতিহাসিক উৎসগুলির সমালোচনামূলক বিশ্লেষণের উপর জোর দিয়েছিলেন।

অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব:

  • ইবনে খালদুন (1332-1406): আরব ঐতিহাসিক এবং দার্শনিক, যাকে “সামাজিক ইতিহাসের জনক” হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
  • জিওভান্নি বাতিস্তা ভিকো (1668-1744): ইতালীয় দার্শনিক এবং ঐতিহাসিক, যাকে “সাংস্কৃতিক ইতিহাসের জনক” হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

কোন ব্যক্তিকে “আধুনিক ইতিহাসের জনক” হিসেবে বিবেচনা করা উচিত তা নির্ভর করে আপনি ঐতিহাসিক গবেষণায় কোন দিকটিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ দিচ্ছেন।

 

বৈজ্ঞানিক ইতিহাস এর জনক কে?

বৈজ্ঞানিক ইতিহাসের জনক হিসেবে থুসিডাইডিস (Thucydides) কে বিবেচনা করা হয়।

কারণ:

  • তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহের কঠোর মান: থুসিডাইডিস “পেলোপোনেসিয়ান যুদ্ধ” (Peloponnesian War) সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করার সময় সাক্ষ্যদাতাদের সাক্ষাৎকার নেওয়া, নথিপত্র পর্যালোচনা করা এবং ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার মতো পদ্ধতি ব্যবহার করেছিলেন।
  • কারণ বিশ্লেষণ: তিনি কেবল ঘটনাগুলি বর্ণনা করেননি, বরং সেগুলির কারণগুলিও বিশ্লেষণ করেছিলেন। তিনি দেবতাদের হস্তক্ষেপের পরিবর্তে মানব প্রকৃতি, রাজনৈতিক স্বার্থ এবং সামরিক শক্তির মতো প্রাকৃতিক কারণগুলিতে দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছিলেন।
  • উদ্দেশ্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গি: থুসিডাইডিস একটি নিরপেক্ষ এবং উদ্দেশ্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি উভয় পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন করেছিলেন এবং পাঠকদের নিজস্ব সিদ্ধান্তে আসতে উত্সাহিত করেছিলেন।

অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব:

  • আইজ্যাক নিউটন: তিনি “প্রাকৃতিক দর্শনের গাণিতিক নীতি” (Principia Mathematica) লিখেছিলেন, যা আধুনিক বিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপন করেছিল।
  • গ্যালিলিও গ্যালিলি: তিনি পর্যবেক্ষণমূলক জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক ছিলেন এবং টেলিস্কোপ ব্যবহার করে আকাশ পর্যবেক্ষণ করেছিলেন।
  • রেনে ডেসকার্টেস: তিনি “বিজ্ঞানের পদ্ধতি”র জনক ছিলেন এবং যুক্তি এবং প্রমাণের উপর ভিত্তি করে জ্ঞান অর্জনের উপর জোর দিয়েছিলেন।

উপসংহার:

থুসিডাইডিসকে বৈজ্ঞানিক ইতিহাসের জনক হিসেবে বিবেচনা করা হয় কারণ তিনি তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ, কারণ বিশ্লেষণ এবং উদ্দেশ্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গির উপর জোর দিয়েছিলেন।

তবে, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে বৈজ্ঞানিক ইতিহাসের বিকাশ একজন ব্যক্তির কাজ নয়। বরং, এটি অনেক চিন্তাবিদ এবং গবেষকের দীর্ঘমেয়াদী অবদানের ফসল।

 

হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশলপড়ালেখা ভাল করার উপায়আরও পড়ুনঃ হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল

 

প্রাচীন গ্রীক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস
আধুনিক ইতিহাসের জনক কে

 

প্রাচীন গ্রীক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস:

জীবন ও কর্ম:

  • পেশা: ঐতিহাসিক, ভ্রমণকারী, লেখক।
  • খ্যাতি: “ইতিহাসের জনক” হিসেবে পরিচিত।
  • প্রধান রচনা: “ইতিহাস” (Ἱστορίαι), যা পারস্য-গ্রীক যুদ্ধ (খ্রিস্টপূর্ব 499-449) সহ বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনা লিপিবদ্ধ করে।
  • মৃত্যু: খ্রিস্টপূর্ব 425 সালে থুরিয়ায় (বর্তমানে ইতালির থুরি) মারা যান।

হেরোডোটাসের অবদান:

  • ঐতিহাসিক গবেষণার পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা: তিনি সাক্ষ্যপ্রমাণ, সাক্ষাৎকার এবং ভ্রমণের মাধ্যমে সংগৃহীত তথ্য ব্যবহার করে ঐতিহাসিক ঘটনা লিপিবদ্ধ করার জন্য একটি পদ্ধতিগত পদ্ধতি প্রবর্তন করেছিলেন।
  • বিভিন্ন সংস্কৃতির বর্ণনা: তিনি কেবল পারস্য এবং গ্রীকদের মধ্যে যুদ্ধের উপরই মনোনিবেশ করেননি, বরং মিশর, লিডিয়া, ব্যাবিলন এবং অন্যান্য সংস্কৃতির রীতিনীতি, বিশ্বাস এবং ইতিহাসও বর্ণনা করেছিলেন।
  • গল্পকথনের ব্যবহার: তিনি জটিল ধারণাগুলিকে সহজে বোধগম্য করার জন্য আকর্ষণীয় গল্প এবং উপাখ্যান ব্যবহার করেছিলেন।
  • সাহিত্যিক প্রভাব: তার লেখা সাহিত্য, দর্শন এবং ইতিহাস লেখার উপর গভীর প্রভাব ফেলেছে।

হেরোডোটাসের সমালোচনা:

  • পক্ষপাত: কিছু ঐতিহাসিক তার লেখায় পারস্যদের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট মনোভাবের অভিযোগ করেছেন।
  • ভুল তথ্য: তার কিছু লেখায় ত্রুটি এবং অসঙ্গতি রয়েছে যা সমালোচকরা উল্লেখ করেছেন।
  • ব্যক্তিগত মতামত: তিনি ঐতিহাসিক ঘটনাগুলির নিরপেক্ষ বিবরণ উপস্থাপন করার চেয়ে তার ব্যক্তিগত মতামত এবং বিশ্বাস প্রকাশের দিকে বেশি ঝুঁকেছিলেন।

উত্তরাধিকার:

হেরোডোটাসকে “ইতিহাসের জনক” হিসেবে বিবেচনা করা হয় কারণ তিনি ঐতিহাসিক ঘটনা লিপিবদ্ধ করার জন্য একটি পদ্ধতিগত পদ্ধতি প্রবর্তন করেছিলেন। তার লেখা প্রাচীন বিশ্ব সম্পর্কে আমাদের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করেছে এবং সাহিত্য, দর্শন এবং ইতিহাস লেখাকে প্রভাবিত করে চলেছে।

ইবনে খালদুন এর অবদান?

ইবনে খালদুন:

পূর্ণ নাম: আবু জায়েদ আবদুর রহমান বিন মুহাম্মদ বিন খালদুন আল হাদরামি (আরবি: أبو زيد عبد الرحمن بن محمد بن خلدون الحضرمي)

জন্ম: ২৭ মে, ১৩৩২, টিউনিস, টিউনিস্ মৃত্যু: ১৭ মার্চ, ১৪০৬, কায়রো, মিশর

পেশা: ঐতিহাসিক, দার্শনিক, সমাজবিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী।

খ্যাতি:

  • “আধুনিক সমাজবিজ্ঞানের জনক” হিসেবে পরিচিত।
  • “ইতিহাসের দর্শন” (Muqaddimah) রচনার জন্য বিখ্যাত, যা ঐতিহাসিক গবেষণা, সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানের উপর একটি মৌলিক গ্রন্থ।
  • সামাজিক পরিবর্তনের ধারণার উপর জোর দেওয়ার জন্য পরিচিত।
  • ‘আসাবিyyah’ (সামাজিক ঐক্য) ধারণার জন্য বিখ্যাত।

অবদান:

  • সামাজিক বিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপন: ইবনে খালদুন সমাজকে একটি জটিল ব্যবস্থা হিসেবে বিশ্লেষণ করেছিলেন এবং সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক তুলে ধরেছিলেন।
  • ঐতিহাসিক গবেষণার পদ্ধতি: তিনি ঐতিহাসিক ঘটনাগুলি ব্যাখ্যা করার জন্য ‘আসাবিyyah’ (সামাজিক ঐক্য) ধারণা ব্যবহার করেছিলেন এবং ঐতিহাসিক পরিবর্তনের ধারণার উপর জোর দিয়েছিলেন।
  • অর্থনৈতিক চিন্তাভাবনা: তিনি অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং পতনের প্রক্রিয়াগুলি বিশ্লেষণ করেছিলেন এবং রাষ্ট্রের ভূমিকা সম্পর্কে ধারণা দিয়েছিলেন।
  • রাষ্ট্রবিজ্ঞান: তিনি বিভিন্ন ধরণের শাসন ব্যবস্থা এবং তাদের স্থায়িত্বের বিষয়ে আলোচনা করেছিলেন।

প্রভাব:

ইবনে খালদুনের লেখা ইসলামী বিশ্ব এবং পাশ্চাত্য জগতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে।

  • ইসলামী বিশ্বে: তার ধারণাগুলি ঐতিহাসিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিক চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করেছিল।
  • পাশ্চাত্য জগতে: উনিশ শতকের ইউরোপীয় সমাজবিজ্ঞানীরা ইবনে খালদুনের কাজের প্রশংসা করেছিলেন এবং তাকে আধুনিক সমাজবিজ্ঞানের পূর্বসূরি হিসেবে বিবেচনা করেছিলেন।

উত্তরাধিকার:

ইবনে খালদুনকে একজন বহুমুখী চিন্তাবিদ এবং জ্ঞানী ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

  • তিনি ঐতিহাসিক গবেষণা, সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন।

 

হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশলপড়ালেখা ভাল করার উপায়আরও পড়ুনঃ স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস

জিওভান্নি বাতিস্তা ভিকো এর অবদান?

জিওভান্নি বাতিস্তা ভিকো (১৬৬৮ – ১৭৪৪) ছিলেন একজন ইতালীয় দার্শনিক, রাজনীতিবিদ, ঐতিহাসিক, আইনজ্ঞ, এবং ভাষাবিজ্ঞানী। তিনি আধুনিক ইতিহাসের জনক হিসেবে পরিচিত নন, তবে তাকে সাংস্কৃতিক ইতিহাসের জনক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

জীবন ও কাজ:

  • ভিকো জন্মগ্রহণ করেন ১৬৬৮ সালে নেপলসে।
  • তিনি আইনে ডিগ্রি অর্জন করেন কিন্তু প্রধানত রেটোরিকের অধ্যাপক হিসেবে কর্মজীবন অতিবাহিত করেন।
  • তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো Scienza Nuova (১৭২৫), যা ইংরেজিতে “The New Science” নামে পরিচিত।
  • এই বইটিতে তিনি মানব সমাজের ইতিহাসকে একটি চক্রীয় প্রক্রিয়া হিসেবে বর্ণনা করেন, যেখানে প্রতিটি সমাজ বর্বরতা, মর্যাদাপূর্ণতা, এবং ধ্বংসাবশেষের একটি চক্রের মধ্য দিয়ে যায়।
  • তিনি মনে করতেন যে ঐতিহাসিক গবেষণা কেবল ঘটনাগুলির বর্ণনা নয়, বরং মানব সমাজের প্রকৃতি বোঝার একটি উপায়।
  • ভিকো প্রাচীন গ্রীক এবং রোমানদের অন্ধ অনুকরণের বিরোধিতা করেছিলেন এবং মনে করতেন যে প্রতিটি সংস্কৃতির নিজস্ব ইতিহাস এবং ঐতিহ্য রয়েছে।

ভিকোর অবদান:

  • ভিকোর কাজটি ঐতিহাসিক গবেষণায় একটি মৌলিক পরিবর্তন এনেছিল। তিনি ঐতিহাসিক গবেষণাকে কেবল রাজনৈতিক ও সামরিক ইতিহাস থেকে দূরে সরিয়ে সাংস্কৃতিক ইতিহাসের দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন।
  • তিনি জাতীয়তাবাদ এবং সাংস্কৃতিক আপেক্ষিকতার ধারণাগুলির পূর্বসূচনা করেছিলেন।
  • ভিকোর লেখা ফরাসি বিপ্লবের চিন্তাবিদদের এবং ১৯ শতকের জার্মান রোমান্টিকদেরকেও প্রভাবিত করেছিল।

সমালোচনা:

  • ভিকোর কিছু ধারণা অস্পষ্ট এবং কঠিন ।
  • তার চক্রীয় ইতিহাসের ধারণাটি বিতর্কিত।

ভিকোর ঐতিহ্য:

যদিও তিনি তার জীবদ্দশায় খুব একটা স্বীকৃতি পাননি, তবে ভিকোর ঐতিহাসিক গবেषণায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তার কাজ ঐতিহাসিক গবেষণার নতুন পথ উন্মোচন করেছে এবং সাংস্কৃতিক ইতিহাস, মানববিদ্যা, এবং আইন সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলেছে।

শেষকথা,

আশা করি আজকের আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনারা অনেক উপকৃত হয়েচেন, ভাল লাগলে আপনার বন্ধু দের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ।

This Post Has 2 Comments

Leave a Reply