প্রতিটি মেয়ের শরীরে হরমোনের ভারসাম্য থাকে। ঋতুচক্রের শুরুতে হরমোনের স্তর পরিবর্তিত হয়। এই সময়ে স্ত্রী-হরমোন ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন বেশি নিঃসরণ হয়।
এই সময় টক খাওয়া ভুল হতে পারে। পিরিয়ডের সময় খাবার বেছে নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ।
পিরিয়ড নিয়ে অনেকের মতামত আছে। কিন্তু এই বিষয়ে খোলাখুলি আলোচনা করা স্বাস্থ্যকর। টক খেলে কি মাসিক তাড়াতাড়ি হয়, কি খেলে মাসিক তাড়াতাড়ি হয়, পিরিয়ডের সময় চা খেলে কি হয়, পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খেলে কি হয় – এই প্রশ্নগুলি সবার মনে ভুলে যায়।
টক খেলে কি মাসিক তাড়াতাড়ি হয়?
টক খাবার খাওয়ার সাথে মাসিক চক্রের কোনো সরাসরি সম্পর্ক নেই। মহিলাদের মাসিক স্রাবের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য টক খাবারের কোনো প্রভাব পাওয়া যায় না। কিন্তু, যখন টক খাবারের সাথে লবণও মিশে যায়, তখন রক্তপাত বাড়তে পারে।
লবণাক্ত ও তেলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন পিরিয়ডের সময়।
পিরিয়ডের সময়ে লবণযুক্ত ও তেলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। এই ধরনের খাবার রক্তপাতকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। বরং এই সময়ে কঠিন, তাজা ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার প্রয়োজন।
অনেকেই মনে করেন যে, কি খেলে মাসিক তাড়াতাড়ি হয়, পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খেলে কি হয় বা পিরিয়ডের সময় কলা খেলে কি হয়। কিন্তু সত্যি হলো, এই ধরনের খাবার পিরিয়ডের সাথে কোনও সম্পর্ক রাখে না।
একটি নির্দিষ্ট খাবার খাওয়াটা মাসিক চক্রকে প্রভাবিত করে না। যদি এমন হতো, তবে মেয়েরা সবসময় একই খাবার খেতে পারত না। অতএব, পিরিয়ড সম্পর্কিত যে কোনও উদ্বেগের ক্ষেত্রে দক্ষ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই উচিত।
মাসিক স্রাবের আগে শরীরের পরিবর্তন
প্রত্যেক মেয়ের মাসিক চক্রের সময় বিভিন্ন সমস্যা হয়। পেট বা মাথায় ব্যথা, বমি বমি ভাব, ক্লান্তি এবং মেজাজ পরিবর্তন হতে পারে। ডায়রিয়া এবং অন্যান্য সমস্যাও দেখা দেয়।
যারা প্রতি মাসে ব্যথা, ক্লান্তি বা ডিপ্রেশন অনুভব করেন, তাদের পরিবারে গার্হস্থ্য হিংসা বা ডিপ্রেশনের ইতিহাস থাকতে পারে।
মাসিক চক্রের আগে মেয়েদের শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন হয়। প্রি-মেনস্ট্রুয়াল সিন্ড্রম (PMS) এই সময়ে দেখা দেয়। এই সময় মেয়েরা পেট, মাথা, স্তন বা খাদ্য অনিচ্ছায় ব্যথা অনুভব করেন।
মাসিক চক্রের অনিয়মিততা একটি সাধারণ সমস্যা। কিছু মেয়ের ক্ষেত্রে মাসিক চক্র অস্বাভাবিকভাবে দেখা দিতে পারে। এটি পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রম (PCOS) এর লক্ষণ হিসেবে প্রকাশ পায়।
পরিবর্তন | বর্ণনা |
---|---|
প্রি-মেনস্ট্রুয়াল সিন্ড্রম (PMS) | মাসিক চলার দুই সপ্তাহ আগে দেখা দেয়। এই সময়ে মেয়েদের মধ্যে বেশির ভাগই বিভিন্ন সমস্যা যেমন পেট, মাথা, স্তন ব্যথা, মেজাজ পরিবর্তন, খাদ্য অনিচ্ছা, ক্লান্তি ইত্যাদি অনুভব করেন। |
মাসিক চক্রের অনিয়মিততা | মাসিক চলার কালে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। কিছু মেয়েদের ক্ষেত্রে মাসিক চক্র ২-৭ দিন পূর্বে অথবা পরে শুরু হতে পারে। অনিয়মিত মাসিক চক্রের পেছনে PCOS (পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রম) কারণ হতে পারে। |
রক্তশূন্যতা | গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতা সম্ভাবনা থাকে। গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে রক্তে চিনির পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে যা গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের লক্ষণ হিসেবে প্রকাশিত হয়। |
সাদা স্রাব | গর্ভাবস্থায় যোনিপথ দিয়ে সাদা স্রাবের উপস্থিতি প্রমাণিত হয়। |
মানসিক পরিবর্তন | গর্ভাবস্থায় মন সম্পর্কে উদ্বেগ, অনিশ্চয়তা, মন খারাপ, রাগ, ঘনঘন মেজাজ বদল এরকম পরিবর্তন গর্ভকালীন মহিলাদের মনে ঘটে। |
এই ধরনের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন সম্পর্কে অবগত থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এটি শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
পিরিয়ডের সময় খাদ্যাভ্যাস
পিরিয়ডের সময় পরিপূর্ণ পরিমাণে পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, ফলের রস এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর পেয়ারা খেয়ে নিন।
পিরিয়ডের সময় আনারস খেলে কি হয় বা পিরিয়ডের সময় ডিম খেলে কি হয় এমন প্রশ্ন আছে বলে মনে হয়। এই খাবারগুলো মহিলাদের মাসিক স্রাব বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
পান করার জন্য:
- প্রচুর পানি
- ফলের রস
- চা ইত্যাদি
খাওয়ার জন্য:
- ফল
- সবুজি
- দই
- মাছ-মাংস
- আয়রনসমৃদ্ধ খাবার
ফল, সবুজি, দই, মাছ, মাংস এবং আয়রনসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া প্রয়োজনীয়। এটি শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি দেয়।
অতিরিক্ত মিষ্টি, লবণাক্ত, তেলাক্ত এবং প্রসেসড খাবার থেকে দূরে থাকুন।
পিরিয়ডের সময় উপযুক্ত খাবার | পিরিয়ডের সময় এড়াতে হবে |
---|---|
ফল, সবুজি, দই, মাছ, মাংস, আয়রনসমৃদ্ধ খাবার | মিষ্টি, লবণাক্ত, তেলাক্ত, প্রসেসড খাবার |
পিরিয়ডের সময় পুষ্টিকর খাবার খেয়ে নিন। এটি শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি দেয়।
পিরিয়ডের সময় এড়ানোর জন্য খাবারগুলি
পিরিয়ডের সময় নারীদের জন্য খুব চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। তারা পেটে ব্যথা, মাথা ব্যথা, বমি বমি ভাব এবং ক্লান্তি অনুভব করে। মেজাজ পরিবর্তন এবং ডায়রিয়াও সমস্যা হতে পারে।
কিছু খাবার সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু কিছু খাবার সমস্যা বাড়াতে পারে।
পিরিয়ড চলাকালীন লবণাক্ত, তেলাক্ত ও প্রসেসড খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। এগুলো ব্যথা ও রক্তপাত বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই, ভিটামিন, ফাইবার ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন – হাই ফাইবার যুক্ত খাবার, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার, গ্রিন টি, ফল, সবুজি ইত্যাদি খাওয়া উচিত।
- পানি: পিরিয়ডে প্রতিদিন পর্যাপ্তভাবে পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে শরীর হাইড্রেটেড থাকে।
- আয়রন সমৃদ্ধ খাবার: আয়রনের ঘাটতি রোধ করতে পারে এবং পিরিয়ডের সময় খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত।
- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল: ভিটামিন সি-এর অনুপস্থিতি পূরণ করতে পারে এবং সাথে সাথে ড্রিঙ্কে তুলে নেওয়া যায়।
- ফল ও সবুজি: পিরিয়ড সময় হাইড্রেটেড থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং ফাইবার সমৃদ্ধ।
- ডার্ক চকলেট: আয়রন ও ম্যাগনেশিয়ামে সমৃদ্ধ, এবং পিরিয়ডের সময় খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত।
এইসব খাবার সমস্যা কমাতে সাহায্য করবে। এগুলো শরীরকে সুস্থ ও শক্তিশালী রাখতে সহায়তা করবে।
খাবার | কেন পিরিয়ডের সময় গুরুত্বপূর্ণ |
---|---|
হাই ফাইবার যুক্ত খাবার | পেট ব্যথা ও ডায়রিয়া কমাতে সহায়তা করে |
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার | ব্যথা ও সংযত করতে সহায়তা করে |
গ্রিন টি | এন্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা পিরিয়ডের সময়ের মেজাজ উন্নত করতে সহায়তা করে |
ফল | হাইড্রেশন এবং ভিটামিন সি সরবরাহ করে |
সবুজি | ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ উপাদানে সমৃদ্ধ |
উপরোক্ত খাবারগুলি পিরিয়ডের সময় শরীরের চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করবে। এগুলো সমস্যাগুলো কমাতে সহায়তা করবে।
পিরিয়ডের সময় পুষ্টি উপাদানের প্রয়োজন
মাসিক চক্রের সময় শরীরের পুষ্টির প্রয়োজন বেশি হয়। আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া খুব জরুরি। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, এবং প্রোবায়োটিক খাবারও গুরুত্বপূর্ণ।
আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, প্রোবায়োটিক ইত্যাদি
রক্তস্রাব পূরণের জন্য আয়রন খুব জরুরি। মাছ, মাংস, ডিম, কচুশাক, পুঁইশাক এবং ডাটাশাক আয়রনে পরিপূর্ণ।
ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, এবং প্রোবায়োটিক খাবার গ্রহণ করা উচিত। দই, দুধ, সবুজি, ফল এবং হাঁস-ময়দার খাবার আরামদায়ক।
- আয়রন সমৃদ্ধ খাবার: মাছ, মাংস, ডিম, কচুশাক, পুঁইশাক, ডাটাশাক
- ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি উপাদান: দই, দুধ, সবুজি, ফল
- প্রোবায়োটিক উপাদান: দই, হাঁস-ময়দার আরামদায়ক খাবার
এই পুষ্টি উপাদানগুলো রক্ত পূরণে সাহায্য করে। এগুলো পিরিয়ডের সময়ের স্ট্রেস ও অসুবিধার উপশম করে।
পিরিয়ড মেনেজমেন্ট করার উপায়
পিরিয়ডের সময় শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন হয়। এই পরিবর্তনগুলি মেনে নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা মেনস্ট্রুয়েল স্রাবের পরিমাণ ও মুহূর্তকে পুনর্নিরীক্ষণ করতে পারি।
পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং আয়রনসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ। ব্যায়াম, ধ্যান ও ঘুম বেশি করা শক্তি বৃদ্ধি করে।
যদি ব্যথা ও অস্বস্তি থাকে, হৈড্রোকোর্টিসোন সেবন করা সমস্যাটি দূর করতে পারে। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ।
পিরিয়ড মেনেজমেন্টের উপায় | লাভ |
---|---|
পিরিয়ডের সময় শরীরের বিভিন্ন পরিবর্তনকে মেনে নেওয়া | অ্যাডাপ্টেশনের সুযোগ এবং বুঝতে সাহায্য করে |
পর্যাপ্ত পানি পান করা | জলদ্রবণীয় বিকারগুলি প্রতিরোধ করে |
আয়রনসমৃদ্ধ ও ফাইবারযুক্ত খাদ্যাভ্যাস | শক্তি ও শারীরিক সুস্থতা বৃদ্ধি করে |
ব্যায়াম, ধ্যান ও ঘুম কিছুটা বেশি করা | পিরিয়ডের দুর্বলতা কমায় |
ব্যথা ও অস্বস্তি কমাতে হৈড্রোকোর্টিসোন সেবন করা | পীড়াদায়ক লক্ষণগুলি প্রশমনে সহায়তা করে |
পিরিয়ডের সময় শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন মেনে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং আয়রনসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
ব্যায়াম, ধ্যান ও ঘুম বেশি করা শক্তি বৃদ্ধি করে। ব্যথা ও অস্বস্তি কমাতে হৈড্রোকোর্টিসোন সেবন করা সহায়ক।
সমাপ্তি
পিরিয়ডের সময় শরীর ও মনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পোষাক, খাদ্যাভ্যাস ও পুষ্টিশ্রীম খাবার গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক পরিমাণে পানি, আয়রনসমৃদ্ধ খাবার, ফাইবারযুক্ত খাদ্য এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিয়ে পিরিয়ডের অস্বস্তি ও সমস্যা প্রশমিত হবে।
কিশোরীদের মধ্যে অনিয়মিত মাসিক দেখা দেয়। এক মাসে দুইবার মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। টক জাতীয় খাবার যেমন তেতুল, আমড়া, বরই খেলে মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। মেয়েদের মাসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভিটামিন সি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
মাসিক না হওয়ার কারণ হলো অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ, অতিরিক্ত ওজন কমে যাওয়া বা বেড়ে যাওয়া, সুস্থতার অভাব, ধূমপান ইত্যাদি। ১৫ দিন পর পর মাসিক হওয়ার বাংলায় রক্ষাকারী দোয়া রয়েছে। এটি মাসিক সমস্যার জন্য প্রভাবী হতে পারে।
FAQ
টক খেলে কি মাসিক তাড়াতাড়ি হয়?
না, টক খেলে মহিলাদের মাসিক স্রাবের পরিমাণ বাড়ে না। সাধারণ কোন টক খাবার খেলে রক্তপাত বা ব্যথা বাড়ে না। টক খাবারের সাথে পিরিয়ডের কোন সম্পর্ক নেই।
তবে লবণযুক্ত টক খাবার যেমন আচার খেলে রক্তপাত বাড়তে পারে।
পিরিয়ডের সময় চা খেলে কি হয়?
পিরিয়ডের সময় প্রচুর পানি, ফলের রস, ঘরের দই খাওয়া উচিত। চা পান করার কোনো সমস্যা নেই।
তবে অতিরিক্ত কফি বা চা পান করলে ভালো হবে না।
পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খেলে কি হয়?
পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খেলে কোনো সমস্যা হয় না। তবে আইসক্রিম ঠাণ্ডা হওয়ায় শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যেতে পারে।
এছাড়া সাধারণত আইসক্রিমে চিনি থাকে, যা ব্যাকতে সমস্যা হতে পারে। তাই আইসক্রিমের পরিবর্তে ফল বা দধি খাওয়া ভালো।
পিরিয়ডের সময় কলা খেলে কি হয়?
পিরিয়ডের সময় কলা খেলে কোনো সমস্যা হয় না। কলা পুষ্টিকর এবং শরীরের জন্য ভালো।
তবে কলা খাওয়ার সময় গুলোয় খেয়াল রাখতে হবে যেন কলার সঙ্গে চিনি বা সিরাপ না থাকে।
পিরিয়ডের সময় ডিম খেলে কি হয়?
পিরিয়ডের সময় ডিম খাওয়ার কোনো সমস্যা নেই। ডিম প্রোটিন এবং আয়রনের উৎস, যা পিরিয়ডের সময় শরীরের জন্য খুব জরুরি।
তবে ডিম ভেজে যাচ্ছে তা খাওয়া ভালো নয়, বরং বিড়ালি ডিম বা ভর্টা বানিয়ে খাওয়া ভালো।
পিরিয়ডের সময় আনারস খেলে কি হয়?
পিরিয়ডের সময় আনারস খেলে কোনো সমস্যা হয় না। আনারসে ভিটামিন সি, ফোলেট, ম্যাগনেশিয়াম এবং অন্যান্য পুষ্টিতত্ত্ব থাকে, যা পিরিয়ডের সময় শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
তবে আনারসে থাকা ব্রোমেলাইনের কারণে অতিরিক্ত রক্তপাত হতে পারে।